Author: Muhammad Ali Bukhari

জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশি স্থপতি মেরিনার সাফল্য

যুক্তরাজ্যের গ্লাসগোয় জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন কপ২৬ সমঝোতায় শেষ হতেই গত ১৬ নভেম্বর অতি গুরুত্বে গার্ডিয়ান পত্রিকায় ‘এ ৩০০ পাউন্ড মনসুন-বাস্টিং হোম: দ্য বাংলাদেশি আর্কিটেক্ট ফাইটিং এক্সট্রিম ওয়েদার’ শিরোনামে স্থান করে নিয়েছে দক্ষিণ এশিয়া থেকে প্রথম ২০২১ সালের সন্মানপূর্ণ সোয়েন মেডাল প্রাপ্ত বাংলাদেশি স্থপতি মেরিনা তাবাস্সুম উদ্ভাবিত জলবায়ু পরিবর্তনের শিকার মানুষের জন্য স্থানান্তরযোগ্য ক্ষুদে বাড়ী প্রকল্প। 

Bangladeshi architect Marina’s success in Climate Change

As the UN Climate Change Conference COP26 just ended in a compromised deal in Glasgow in the United Kingdom, Bangladeshi architect Marina Tabassum, who won the 2021 prestigious Soane medal among the first architect from the global south for her design of Khudi Bari, a modular mobile house for the climate victims, appeared as ‘A £300 monsoon-busting home: the Bangladeshi architect fighting extreme weather’ in the Guardian newspaper on November 16.

In her words, Marina says, “As architects we have a responsibility to these people. The construction industry contributes half of all global emissions, but the people being affected by sea-level rise in the coastal areas have zero carbon footprint.”

Founding Marina Tabassum Architects in 2005, she embarked on a project called Bait ur Rouf mosque in northern Dhaka that gave her international prominence 11 years later for winning the Aga Khan award. Currently they are working in the Cox’s Bazar, home to 1.2 million Rohingya Muslims fled from ethnic persecution in neighboring Myanmar. Tabassum and her team have been designing food distribution outlets and women’s centres – for both the camp and its host community – aiming to create a more dignified experience than the usual tents for receiving handouts.

In the pic (from Sir John Soane’s Museum’s Twitter profile – @SoaneMuseum), Marina Tabassum

শেষটায় ভারত ও চীনের কারণে জলবায়ু সম্মেলন ‘কপ২৬’ জলাঞ্জলিত

২৪ ঘন্টারও বেশি সময় পেরিয়ে যাবার পর শনিবার গ্লাসগোর আলোচিত জলবায়ু ‘কপ২৬’ সম্মেলনে সমঝোতা ঘটেছে, যেখানে রোষে অনুপস্থিত চীনের সভাপতি এবং কয়লা প্রচলনে ভারতের সংশোধিত ভাষা ব্যবহারের কারণে স্বাগতিক ব্রিটেনের সভাপতি অলোক শর্মা ওই পরিণতিতে ‘বিফল অশ্রুবিয়োগ’ করেছেন। 

ইউএনডিইএসএ’র রিপোর্টে বাংলাদেশের ‘টেকসইপূর্ণ অর্থায়ন’ মূল্যায়িত

জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিষয় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ‘ইউএনডিইএসএ’ কর্তৃক ৫ নভেম্বর প্রকাশিত ২০২০-২১ সালের ১৩২ পৃষ্টার রিপোর্টে বাংলাদেশ ‘টেকসইপূর্ণ অর্থায়ন নিশ্চিত করতে পেরেছে’ বলে উল্লেখ রয়েছে।