গত ১৯ জুলাই টরন্টোর ইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে ‘উচ্চতর শিক্ষায় বৈশ্বিক বৈষম্যের গুরুত্ব’ বিবেচনায় অ্যাসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটিজ (আকু) আয়োজিত যে সিম্পোজিয়ামটি অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. আকতারুজ্জামান মাসাধিককালে বাংলাদেশস্থ কানাডিয়ান হাই কমিশন থেকে ভ্রমণ ভিসা না পাওয়ায় আপাতদৃষ্টিতে সেটির লক্ষ্যচ্যুতি ঘটেছে।
সম্প্রতি ওয়াশিংটন পোষ্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপন আকারে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বরাবরে প্রকাশিত খোলা চিঠির বিষয়ে স্বাক্ষরদাতাদের অন্যতম আমেরিকার গ্রন্থকার এবং দারিদ্রবিমোচন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রবক্তা স্যাম ডালে-হ্যারিস (in the pic above, from citizensclimatelobby.org) একান্ত সাক্ষাতকারে সবিস্তর জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘যে ৪০ জন জননেতা ওই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন তারা সাধারণঅর্থে বিশ্বের লাখো কোটি মানুষের পরিচিত, যারা মুহাম্মদ ইউনূসের কর্মে অনুপ্রাণিত ও উপকৃত এবং তারা তার নিরাপদ জীবন চান।’ আরও যোগ করে বলেছেন, ‘যারা স্বাক্ষর করেছেন, তারা প্রত্যাশী তাদের জনপরিচিতির কারণে বিশ্ব জানুক প্রফেসর ইউনূসের ওয়াকিবহাল। আমরা ওই বক্তব্য কোনো পত্রিকায় ছাপা হলো কি হলো না, তার অপেক্ষায় না থেকে ছাপিয়েছি।’
One of the lead signatories who signed the open letter to the Prime Minister of Bangladesh as advertised in the Washington Post recently, Sam Daley-Harris, an American activist and author as well as advocate for hunger eradication and democracy, elaborated the reason for it in an exclusive interview, “The 40 public figures who signed the letter are simply some of the best-known among the millions of people around the world who have been inspired by and have benefitted from the work of Muhammad Yunus, and who want to see him remain safe.” He also added, “The signers wanted to use their status as public figures to make sure that the world knew about the growing concern about the well-being of Prof. Yunus. We weren’t going to leave it to chance as to whether newspapers did or didn’t pick up the statement.”