TORONTO – সম্প্রতি উত্তর আমেরিকা মহাদেশের চতুর্থ বৃহত্তম ও কানাডার প্রধানতম নগরী সিটি অব টরন্টো কর্তৃপক্ষ তাদের নিজস্ব কার্যক্রম ‘টরন্টো ফর অল’-এর উদ্যোগে ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ব্যয়ে অ্যাস্ট্রাল মিডিয়ার তত্ত¡াবধানে তিনটি বিশেষ ডিজিটাল পোস্টার শহরের সর্বত্র ১৪০টিরও বেশি টরন্টো ট্রানজিট কমিশনের (টিটিসি) বাস ও ট্রাম শেল্টারে এক মাসব্যাপি প্রদর্শন সম্পন্ন করেছে, যা নিয়ে আগ্রহদ্দীপক সাড়া জেগেছে। কারণ, বিষয়টি আজকের বিশ্বের অন্যতম আলোচনার বিষয় ‘ইসলামোফোবিয়া’ সংক্রান্ত।
এমন উৎকন্ঠাই প্রেস বিজ্ঞপ্তির শিরোনামে প্রকাশ পেয়েছে গত সোমবার ২৮ আগস্ট আন্তর্জাতিক জনসংযোগ প্রতিষ্ঠান সিশনের ওয়েবসাইটে, যা প্রদান করেছে যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি—ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘সিভিক কারেজ’। এটির প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন ‘রিক্লেইমিং আওয়ার ডেমোক্রেসি’ গ্রন্থের রচয়িতা স্যাম ডালে—হ্যারিস।
গত বছর ইন্দোনেশিয়ায় জি-২০ সম্মেলনের পর আাবারও এবার দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনের সাইডলাইনে আলোচনায় বসেছেন এবং হিমালয়ের পাদদেশ জুড়ে ৩,০০০ কিলোমিটার বা ১,৮৬০ মাইল সুদীর্ঘ লাইন অব অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল (এলএসি) হিসেবে অভিহিত সীমান্তরেখায় বিদ্যমান উত্তেজনা প্রশমনে প্রত্যেকের কর্তৃপক্ষকে সংযত হওয়ার আহবান জানাবেন বলে সম্মত হয়েছেন।
চলতি বছরের মার্চে সর্বশেষ চীনের প্রেসিডেন্ট যখন মস্কোয় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করেন, তখন এই দুই কর্তৃত্ববাদী নেতা এক অর্থে যুক্তরাষ্ট্র বিরোধী অবস্থান থেকে পাশ্চাত্য নিয়ন্ত্রিত বিশ্বনিয়ন্ত্রণ (ওয়ার্ল্ড অর্ডার) কেড়ে নেবার প্রত্যয় পুর্নব্যক্ত করেছেন। এতে স্বাভাবিকভাবে ব্রাজিল, রাশিয়া, ইন্ডিয়া, চায়না ও সাউথ আফ্রিকার সমন্বয়ে গঠিত ‘ব্রিকস’-এর জোহানেসবার্গের অর্থনৈতিক প্রাণকেন্দ্র স্যান্ডটনে অনুষ্ঠিতব্য শীর্ষ সম্মেলনে চীনা নেতা বিকশিত উন্নয়নশীল দেশের মাঝে বেইজিংয়ের প্রভাবকে বিস্তৃত করায় উদ্যোগী হবেন, কেননা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিদ্যমান টানাপড়েনের পাশাপাশি নিজ দেশে রয়েছে তার অর্থনেতিক চাপ।
OTTAWA – শরণার্থী বর্হিভূত বাংলাদেশের জনৈক শাহীন সরকার নামের এক ব্যক্তির অনুমোদিত আইনি পূর্নমূল্যায়ণ রায়ে কানাডার ফেডারেল কোর্টের বিচারক হেনরি এস. ব্রাউন লিখেছেন, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক আওয়ামী লীগ সদস্যবৃন্দ কতৃর্ক ওই ব্যক্তির পারিবারিক মুদি দোকান চাঁদাবাজির কবলে পড়েছে। যদিও ওই রায়টি ২০২২ সালের ৩ অক্টোবর রাজধানী অটোয়ায় প্রদান করা হয়, তথাপি তা অনুবাদ আকারে জনসমক্ষে প্রকাশ পেয়েছে গত ১৬ আগস্ট, ২০২৩।