‘অ্যাজ জার্নালিজম গোওস, সো ডাজ ডেমোক্রেসি’ অর্থাৎ ‘সাংবাদিকতার অগ্রযাত্রায় গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা’ এটি কানাডিয়ান জার্নালিজম ফাউন্ডেশন (সিজেএফ)-এর মূলমন্ত্র, যা ১৯৯০ সালে সাংবাদিকতার উৎকর্ষতায় প্রতিষ্ঠিত। সেজন্য ‘সিজেএফ’-এর উদাহরনের কারণ, বাংলাদেশে প্রস্তাবিত গণমাধ্যম আইনটি শ্রম আইনের পরিপন্থী, সেটাই জানিয়েছে নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।
নির্বাচন কমিশন গঠন বিষয়ে ১৯৭২ ও চলতি বাংলাদেশ সংবিধানের সাকুল্যে ২-৩ পৃষ্টায় রচিত মোট ৯ ধারায় অর্থাৎ ১১৮-১২৬ এর মাঝে ১১৮(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের একটি নির্বাচন কমিশন থাকিবে এবং উক্ত বিষয়ে প্রণীত কোন আইনের বিধানাবলী-সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগদান করিবেন।’
মোহাম্মদ আলী বোখারী, সিএনএমএনজি নিউজ, টরন্টো
আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের বিষয়াবলী তুলে ধরাই সমাজবিজ্ঞানের কাজ, তবে সেটা খবরের কাগজের সংবাদ কিংবা সাধারণ জ্ঞান বা গাল-গল্প নয়। সেখানে লৌকিকতাবর্জিত বা ভাঁড় গোষ্ঠীর নেতৃত্ব যেমন প্রতিভাত, তেমনি গোড়া রাজনীতিকের কাছে পৃথিবীটা দ্বৈত বিরোধীতা ছাড়া ভিন্ন কিছু নয়, যদিও উদারপন্থীদের কাছে ভিন্নতাটি দৃশ্যমান। আবার তাতে পরিবার ‘ক্ষুদে সমাজ’ হিসেবে বিবেচিত হলেও থাকে আপন রাজনীতি, অর্থনীতি, মূল্যবোধ ও সংঘাত প্রশমনের উপায়। সেজন্য সমাজবিজ্ঞান সামাজিক সম্পর্কের তত্ত্বকেই উদ্ভাবণ করে। সে কারণে কানাডায় আইন ভেঙ্গেছেন এমন একজন আইন প্রণেতার পরিণতি এ লেখার প্রতিপাদ্য। →