টরন্টো, এপ্রিল ১: গতকাল টরন্টোর নর্থ ইয়র্কে ফরাসি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি কর্তৃক ভ্যাকসিন উৎপাদনের ক্ষেত্রে স্যানফির জন্য ৯২৫ মিলিয়ন ডলারের এক আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এতে কানাডার তিন পর্যায়ের সরকার যুক্ত থাকছে। সেক্ষেত্রে কানাডার ফেডারেল সরকারের ৪১৫ মিলিয়ন ডলারের পাশাপাশি অন্টারিও সরকার ৫৫ মিলিয়ন ডলার এবং স্যানফি নিজে ৪৫৫ মিলিয়ন ডলারের বেশি বিনিয়োগ করবে। এছাড়া স্যানফি কানাডায় গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে বছরে ৭৯ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করবে বলে জানিয়েছে। ফলে উচ্চমাত্রার ১,২২৫টি দক্ষ কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করাসহ কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে স্যানফির উচ্চমাত্রার ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন হিসেবে সুপরিচিত ‘ফ্লুজোন’-এর অতিরিক্ত চাহিদা পূরণ করা যাবে। →
টরন্টো – গত সোমবার বৃহত্তর টরন্টো ও হ্যামিল্টন এলাকার ১১টি শহররের মেয়র ও চেয়ারম্যানবৃন্দ তাদের সাপ্তাহিক সভায় চলমান কোভিড মহামারি পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। এই ১১টি অঞ্চলকে সংক্ষেপে ‘জিটিএইচএ’ বলা হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তা জানা গেছে। →
পশ্চিমা সমাজে সন্মুখসারির কর্মজীবি হিসেবে ‘পিএসডব্লিউ’ বা পার্সোনাল সাপোর্ট ওয়ার্কারদের ভূমিকা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। তারা একদিকে যেমন পরিচর্যা কেন্দ্র ও হাসপাতালে সঙ্কটপূর্ণ রোগীর সেবায় নিয়োজিত, তেমনি সমাজের অপরাপর পরিচর্যা নিবাস, ব্যক্তিমালিকানাধীন বাড়ী ও সরকারি অর্থপুষ্ট দীর্ঘমেয়াদি বৃদ্ধাশ্রম বা সেবাশ্রমে নিজেদের নিয়োজিত রাখেন। পাশাপাশি তারা শুধু সেবার অনন্য দৃষ্টান্তই স্থাপন করেন না, বরং রোগীদের প্রাত্যহিক সুস্থতার ক্ষেত্রেও তারা আত্মনিবেদিত ও অবিচল। কেননা পার্সোনাল সাপোর্ট ওয়ার্কার এইচকিউ ওয়েবসাইটের তথ্যানুসারে কানাডায় দীর্ঘমেয়াদি পরিচর্যা কেন্দ্রের বাসিন্দাদের গড় আয়ুস্কাল ৮৭.২ বছর এবং এদের অনেকেই আবার মানসিক প্রতিবন্ধি, যেমন আলজাইমার বা ডিমেনসিয়ায় আক্রান্ত। ফলে তাদের এই মহান আত্মত্যাগ অবিস্মরণীয়। সেটা এই করোনা মহামারীকালীন কানাডার সর্বত্র, এমনকী অপরাপর দেশেও দৃশ্যমান। →