Tag: bengali

ব্রিকস কি পাশ্চাত্যের কাছ থেকে বিশ্বনিয়ন্ত্রণ কেড়ে নেবে?

চলতি বছরের মার্চে সর্বশেষ চীনের প্রেসিডেন্ট যখন মস্কোয় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করেন, তখন এই দুই কর্তৃত্ববাদী নেতা এক অর্থে যুক্তরাষ্ট্র বিরোধী অবস্থান থেকে পাশ্চাত্য নিয়ন্ত্রিত বিশ্বনিয়ন্ত্রণ (ওয়ার্ল্ড অর্ডার) কেড়ে নেবার প্রত্যয় পুর্নব্যক্ত করেছেন। এতে স্বাভাবিকভাবে ব্রাজিল, রাশিয়া, ইন্ডিয়া, চায়না ও সাউথ আফ্রিকার সমন্বয়ে গঠিত ‘ব্রিকস’-এর জোহানেসবার্গের অর্থনৈতিক প্রাণকেন্দ্র স্যান্ডটনে অনুষ্ঠিতব্য শীর্ষ সম্মেলনে চীনা নেতা বিকশিত উন্নয়নশীল দেশের মাঝে বেইজিংয়ের প্রভাবকে বিস্তৃত করায় উদ্যোগী হবেন, কেননা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিদ্যমান টানাপড়েনের পাশাপাশি নিজ দেশে রয়েছে তার অর্থনেতিক চাপ। 

কানাডার কোর্টে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সদস্যদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি প্রমাণীত

OTTAWA – শরণার্থী বর্হিভূত বাংলাদেশের জনৈক শাহীন সরকার নামের এক ব্যক্তির অনুমোদিত আইনি পূর্নমূল্যায়ণ রায়ে কানাডার ফেডারেল কোর্টের বিচারক হেনরি এস. ব্রাউন লিখেছেন, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক আওয়ামী লীগ সদস্যবৃন্দ কতৃর্ক ওই ব্যক্তির পারিবারিক মুদি দোকান চাঁদাবাজির কবলে পড়েছে। যদিও ওই রায়টি ২০২২ সালের ৩ অক্টোবর রাজধানী অটোয়ায় প্রদান করা হয়, তথাপি তা অনুবাদ আকারে জনসমক্ষে প্রকাশ পেয়েছে গত ১৬ আগস্ট, ২০২৩। 

ঢাবি ভিসি’র কানাডিয়ান ভিসা অপ্রাপ্তিতে ‘বৈশ্বিক বৈষম্য’ দৃশ্যমান

গত ১৯ জুলাই টরন্টোর ইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে ‘উচ্চতর শিক্ষায় বৈশ্বিক বৈষম্যের গুরুত্ব’ বিবেচনায় অ্যাসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটিজ (আকু) আয়োজিত যে সিম্পোজিয়ামটি অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. আকতারুজ্জামান মাসাধিককালে বাংলাদেশস্থ কানাডিয়ান হাই কমিশন থেকে ভ্রমণ ভিসা না পাওয়ায় আপাতদৃষ্টিতে সেটির লক্ষ্যচ্যুতি ঘটেছে। 

কানাডায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস আইনে প্রণীত

OTTAWA – অবশেষে স্থানীয় সময় গত ৩০ মার্চ বিকেলে কানাডার হাউজ অব কমন্সের সিনেট কক্ষে তৃতীয় ও শেষবারের মতো বিল এস-২১৪ (click here to read it) পাঠশেষে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে আইনে প্রণীত হয়েছে, যা অতীতে ২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বের সংসদে অনুমোদিত হয়। 

আমরা ড. ইউনূস-কে নিরাপদে দেখতে চাই, সাক্ষাতকারে জানালেন স্যাম ডালে-হ্যারিস

সম্প্রতি ওয়াশিংটন পোষ্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপন আকারে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বরাবরে প্রকাশিত খোলা চিঠির বিষয়ে স্বাক্ষরদাতাদের অন্যতম আমেরিকার গ্রন্থকার এবং দারিদ্রবিমোচন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রবক্তা স্যাম ডালে-হ্যারিস (in the pic above, from citizensclimatelobby.org) একান্ত সাক্ষাতকারে সবিস্তর জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘যে ৪০ জন জননেতা ওই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন তারা সাধারণঅর্থে বিশ্বের লাখো কোটি মানুষের পরিচিত, যারা মুহাম্মদ ইউনূসের কর্মে অনুপ্রাণিত ও উপকৃত এবং তারা তার নিরাপদ জীবন চান।’ আরও যোগ করে বলেছেন, ‘যারা স্বাক্ষর করেছেন, তারা প্রত্যাশী তাদের জনপরিচিতির কারণে বিশ্ব জানুক প্রফেসর ইউনূসের ওয়াকিবহাল। আমরা ওই বক্তব্য কোনো পত্রিকায় ছাপা হলো কি হলো না, তার অপেক্ষায় না থেকে ছাপিয়েছি।’